
ঔপনিবেশিক ধাঁচে গড়া বাংলাদেশের
পুলিশ। দেশের অন্য সব গুরুত্বপূর্ণ আইনের মতো পুলিশ এ্যাক্ট কিংবা পুলিশ রেগুলেশনস অব বেঙ্গল ব্রিটিশদের তৈরি করা যা দিয়ে পরিচালিত হয় পুলিশ। ব্রিটিশদের লক্ষ্যই ছিল কীভাবে উপমহাদেশের স্বাধীনতাকামী জনগণকে দাবিয়ে রাখা যায়। তাই শাসকগোষ্ঠী পুলিশকে চিন্তা করেছে পুলিশ ফোর্স হিসেবে, পুলিশ সার্ভিস বা সেবা হিসেবে নয়। শাসকগোষ্ঠীর এই ধরণের চিন্তা চলমান ছিল পাকিস্তান কিংবা স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশেও। কিন্তু সময়ের সাথে পরিবর্তন আসছে পুলিশেও। চেষ্টা চলছে আরো গণমুখী বাহিনী হিসেবে পুলিশকে কীভাবে গড়ে তোলা যায়। তারই দুটি প্রচেষ্টা মানবিক পুলিশিং ও কমিউনিটি পুলিশিং......
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন