ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন চার বছরের ‘বৃদ্ধ’
বায়েজিদের কয়েকটি স্বাস্থ্যপরীক্ষা হয়েছে। এসব পরীক্ষার রিপোর্ট পেলে তার
চিকিৎসা শুরু হবে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের ষষ্ঠ তলার ৬০১/এ নম্বর কেবিনে
গিয়ে বাবা লাভলু সিকদার ও মা তৃপ্তি বেগমের সঙ্গে দেখা যায় বায়েজিদকে। এ
সময়ে সে স্বাভাবিক শিশুর মতোই আচরণ করছিল বাবা-মায়ের সঙ্গে।
বায়েজিদের চিকিৎসার ব্যাপারে জানতে চাইলে তার বাবা লাভলু সিকদার ঢাকাটাইমসকে বলেন, “প্রায় ২০ দিন হলো এখানে এসেছি। এর মধ্যে ডাক্তার বায়েজিদের ১৯টি পরীক্ষা করতে দিয়েছেন। এর মধ্যে পাঁচটি পরীক্ষার প্রতিবেদন পাওয়া গেছে। বাকি প্রতিবেদন এখনো পাইনি।” হাসপাতালের সিটি স্ক্যান মেশিন নষ্ট বলে হোল অ্যাবডোমেন ও ব্রেনের সিটি স্ক্যান নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে বলে জানান তিনি - বিস্তারিত পড়তে ছবিতে ক্লিক করুন।
বায়েজিদের চিকিৎসার ব্যাপারে জানতে চাইলে তার বাবা লাভলু সিকদার ঢাকাটাইমসকে বলেন, “প্রায় ২০ দিন হলো এখানে এসেছি। এর মধ্যে ডাক্তার বায়েজিদের ১৯টি পরীক্ষা করতে দিয়েছেন। এর মধ্যে পাঁচটি পরীক্ষার প্রতিবেদন পাওয়া গেছে। বাকি প্রতিবেদন এখনো পাইনি।” হাসপাতালের সিটি স্ক্যান মেশিন নষ্ট বলে হোল অ্যাবডোমেন ও ব্রেনের সিটি স্ক্যান নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে বলে জানান তিনি - বিস্তারিত পড়তে ছবিতে ক্লিক করুন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন