রবিবার, ২ এপ্রিল, ২০১৭

কৈলাসের সত্যভাষণ, পণ্ডিতমশাই এবং তালেব মাস্টার

http://www.dhakatimes24.com/2017/04/02/26814/%E0%A6%95%E0%A7%88%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B7%E0%A6%A3-%E0%A6%AA%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%AE%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%87-%E0%A6%8F%E0%A6%AC%E0%A6%82-%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%AC-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0
প্রাথমিকে, মাধ্যমিকে অনেক কিছুই পড়তে হয়েছে। ভালো ফলের তাড়ায় অনেক কিছুই মুখস্থ, ঠোঁটস্থ, গলাধঃকরণ করতে হয়েছে। বমি উগড়ে দিলেই তো রাশি রাশি নম্বর! বিনিময়ে হাজিরা খাতায় নামটি প্রথম দিকে। যা পড়েছি, তার সবটা কী ফেলনা? দরকারি যা যা, তার কিছু ঠিকই আনমনে আত্মস্থ হয়ে আছে। এই যেমন, সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘পণ্ডিতমশাই’ গল্পখানি। নানান কারণে, নানান প্রেক্ষিতে এটি সামনে এসে দাঁড়ায়। বিশেষ করে শেষের পঙতিগুলো।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন