হাওরে বন্যা এবং দেশের বিভিন্ন এলাকায় ফসলহানির পর বেড়ে যাওয়া চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে আমদানির কৌশল কাজে লাগেনি। সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে আমদানি করা দুই হাজার কোটি টাকার চালেও খুচরা পর্যায়ে বলার মত কোনো প্রভাব পড়েনি বাজারে। গরিব মানুষের খাবার মোটা চালের দাম কিছুটা কমলেও সেটা সহনীয় পর্যায়ে আসেনি। আর চিকন চালের দাম কমেছে নূন্যতম।
তবে চালকল মালিকরা দাবি করছেন, বস্তাপ্রতি চালের দাম ২০০ টাকার মত কমেছে (কেজিপ্রতি চার টাকা)। যদিও খুচরা পর্যায়ে ততটা প্রভাব নেই। খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেছিলেন, চালের দাম বাড়ানোর পেছনে কারসারি রয়েছে। কিন্তু সে কারসাজি ধরা বা ব্যবস্থা নেয়া-কোনোটাই পারেনি তার মন্ত্রণালয়।
তবে চালকল মালিকরা দাবি করছেন, বস্তাপ্রতি চালের দাম ২০০ টাকার মত কমেছে (কেজিপ্রতি চার টাকা)। যদিও খুচরা পর্যায়ে ততটা প্রভাব নেই। খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেছিলেন, চালের দাম বাড়ানোর পেছনে কারসারি রয়েছে। কিন্তু সে কারসাজি ধরা বা ব্যবস্থা নেয়া-কোনোটাই পারেনি তার মন্ত্রণালয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন