মুক্তামণির হাতের টিউমার কেটে বাদ দেয়া সম্ভব নয়-সাফ জানিয়ে দিয়েছিল সিঙ্গাপুরের নামকরা একটি হাসপাতাল। কিন্তু চ্যালেঞ্জ নিয়েছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকরা। ঝুঁকি আছে জেনে সব খুলে বললেন শিশুটির মা-বাবার কাছে। তারাও অনুমতি দিলেন। বাকিটা ইতিহাস।
যা অসম্ভব বলেছিল উন্নত বিশ্বের চিকিৎসালয়, সেটিই সম্ভব করলেন উন্নয়নশীল দেশ বাংলাদেশের চিকিৎসকরা। জটিল ও দীর্ঘ সময় ধরে মুক্তামণির হাতে থাকা টিউমার অপসারণ করলেন তারা।
শিশুটি সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেতে আরও কয়েকটি অপারেশন লাগবে, জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। তবে তার প্রথম অস্ত্রোপচার সফল হয়েছে, এটাই ভীষণ স্বস্তিদায়ক খবর হয়ে এসেছে গণমাধ্যমে
যা অসম্ভব বলেছিল উন্নত বিশ্বের চিকিৎসালয়, সেটিই সম্ভব করলেন উন্নয়নশীল দেশ বাংলাদেশের চিকিৎসকরা। জটিল ও দীর্ঘ সময় ধরে মুক্তামণির হাতে থাকা টিউমার অপসারণ করলেন তারা।
শিশুটি সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেতে আরও কয়েকটি অপারেশন লাগবে, জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। তবে তার প্রথম অস্ত্রোপচার সফল হয়েছে, এটাই ভীষণ স্বস্তিদায়ক খবর হয়ে এসেছে গণমাধ্যমে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন