কতভাবেই না পাচার হয় মূল্যবান ধাতুটি। মাঝেমধ্যে ধরাও পড়ে। শুল্ক ফাঁকি দিতে লুকিয়ে আনা চালান নিয়ে কেউ যেন সন্দেহ করতে না পারে, সে জন্য এবার বার লুকিয়ে আনা হয়েছে শরীরে ভেতরে। কিন্তু বিধি বাম। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে যায় শুল্ক গোয়েন্দারা। আর আটক করে পাচারকারীকে। তার শরীরের ভেতর থেকে উদ্ধার করা হয় ১২টি বার।
মালয়েশিয়া থেকে আসা ওই ব্যক্তি স্বর্ণের বারগুলো এনেছিলেন তার পায়ুপথে করে। ১০০ গ্রাম ওজনের ছিল একেকটি বার। এভাবে এক কেজি দুইশ গ্রাম স্বর্ণ তিনি নিয়ে আসেন। কিন্তু জেরার এক পর্যায়ে তিনি বের করেন এসব স্বর্ণ।
মালয়েশিয়া থেকে আসা ওই ব্যক্তি স্বর্ণের বারগুলো এনেছিলেন তার পায়ুপথে করে। ১০০ গ্রাম ওজনের ছিল একেকটি বার। এভাবে এক কেজি দুইশ গ্রাম স্বর্ণ তিনি নিয়ে আসেন। কিন্তু জেরার এক পর্যায়ে তিনি বের করেন এসব স্বর্ণ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন