বাংলাদেশে পাটের বহুমুখী ব্যবহারের আরেক উদ্ভাবন পাটপাতার চা। ইতোমধ্যে এই চা বিদেশে পাঠানো হয়েছে পরীক্ষামূলকভাবে। আর দেশের বাজারে এ চা পাওয়া যাবে জুন মাসে।
পাটের চা বাজারজাত করছে বাংলাদেশ জুট মিলস করপোরেশন (বিজেএমসি)। তাদের সহায়তা করছে ওয়ার্ছি অ্যাকুয়া এগ্রো প্রতিষ্ঠান। পাটপাতার চা তৈরির পর এর রং দেখায় হালকা সবুজ। এ চায়ের নাম ‘মিরাকল অর্গানিক গ্রিন টি’ দেয়া হয়েছে বলে জানান ওয়ার্ছি অ্যাকুয়া এগ্রো প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান এইচ এম ইসমাইল খান।
পাটের চা বাজারজাত করছে বাংলাদেশ জুট মিলস করপোরেশন (বিজেএমসি)। তাদের সহায়তা করছে ওয়ার্ছি অ্যাকুয়া এগ্রো প্রতিষ্ঠান। পাটপাতার চা তৈরির পর এর রং দেখায় হালকা সবুজ। এ চায়ের নাম ‘মিরাকল অর্গানিক গ্রিন টি’ দেয়া হয়েছে বলে জানান ওয়ার্ছি অ্যাকুয়া এগ্রো প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান এইচ এম ইসমাইল খান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন