টাঙ্গাইল: জেএসসি
বা
সমমানের প্রশ্নপত্রের ফাঁসের
তোলপাড়
এখন
পুরো
টাঙ্গাইলে। বৃহস্পতিবার টাঙ্গাইলে বিভিন্ন উপজেলার একাধিক
কেন্দ্রের পরীক্ষার হলগুলো
পরিদর্শনকালে এমনটাই
লক্ষ্য
করা
গেছে।
অধিকাংশ ছাত্রছাত্রীরাই প্রশ্নপত্র হাতে
পাওয়ার
পূর্বে
উত্তরপত্রে লেখা
শুরু
করেছিল।
ছাত্রছাত্রীরা অল্প সময়েই পরীক্ষার কেন্দ্র থেকে পরীক্ষা শেষ করে বেড়িয়ে পড়ে। অধিকাংশ পরীক্ষার্থীরা উল্লাসের সঙ্গে বলে ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্র পুরোটাই মিলে গেছে।
শুক্রবারে অনুষ্ঠিত বাংলা ১ম পত্র পরীক্ষার প্রশ্ন পত্রের লিখিত কপি নিয়ে শিক্ষার্থীরা ফটোকপির দোকানগুলোতে ভিড় জমিয়েছে। আবার অনেকের হাতে দেখা গেছে মূল প্রশ্নপত্রের ফটোকপি।
তাদের ধারণা ইংরেজি ১ম পত্রের মতো বাংলা ১ম পত্রের প্রশ্নপত্রও হুবহু মিলে যাবে। এই আশা নিয়েই পরীক্ষার্থীরা পড়ার টেবিলে বসে না থেকে প্রশ্ন পত্র সংগ্রহের জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছিল। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রশ্নপত্র হাতে পাওয়া এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা হয়। সে ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, পর্যায়ক্রমে পুরো সেটটিই তারা হাতে পাবে। তবে এর জন্য বেশ টাকা গুনতে হয়েছে।
এভাবে প্রশ্নপত্র ফাঁস হতে থাকলে বিপাকে পড়তে হবে মেধাবী শিক্ষার্থীদের। বাঁধাগ্রস্ত হবে সৃজনশীল পদ্ধতিসহ শিক্ষার গুণগত মান।
নিম্ন মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ায় উচ্চ শিক্ষা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছে পরীক্ষার্থীদের অভিভাবকরা। এ ব্যাপারে টাঙ্গাইল জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে গেলে অফিস সময় শেষ হওয়ার কারণে তাকে পাওয়া যায়নি। প্রতিবেদনের সঙ্গে বাংলা ১ম পত্রের হাতে পাওয়া প্রশ্নপত্রের প্রতিলিপিটি সংযুক্ত করা হলো।
ছাত্রছাত্রীরা অল্প সময়েই পরীক্ষার কেন্দ্র থেকে পরীক্ষা শেষ করে বেড়িয়ে পড়ে। অধিকাংশ পরীক্ষার্থীরা উল্লাসের সঙ্গে বলে ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্র পুরোটাই মিলে গেছে।
শুক্রবারে অনুষ্ঠিত বাংলা ১ম পত্র পরীক্ষার প্রশ্ন পত্রের লিখিত কপি নিয়ে শিক্ষার্থীরা ফটোকপির দোকানগুলোতে ভিড় জমিয়েছে। আবার অনেকের হাতে দেখা গেছে মূল প্রশ্নপত্রের ফটোকপি।
তাদের ধারণা ইংরেজি ১ম পত্রের মতো বাংলা ১ম পত্রের প্রশ্নপত্রও হুবহু মিলে যাবে। এই আশা নিয়েই পরীক্ষার্থীরা পড়ার টেবিলে বসে না থেকে প্রশ্ন পত্র সংগ্রহের জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছিল। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রশ্নপত্র হাতে পাওয়া এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা হয়। সে ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, পর্যায়ক্রমে পুরো সেটটিই তারা হাতে পাবে। তবে এর জন্য বেশ টাকা গুনতে হয়েছে।
এভাবে প্রশ্নপত্র ফাঁস হতে থাকলে বিপাকে পড়তে হবে মেধাবী শিক্ষার্থীদের। বাঁধাগ্রস্ত হবে সৃজনশীল পদ্ধতিসহ শিক্ষার গুণগত মান।
নিম্ন মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ায় উচ্চ শিক্ষা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছে পরীক্ষার্থীদের অভিভাবকরা। এ ব্যাপারে টাঙ্গাইল জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে গেলে অফিস সময় শেষ হওয়ার কারণে তাকে পাওয়া যায়নি। প্রতিবেদনের সঙ্গে বাংলা ১ম পত্রের হাতে পাওয়া প্রশ্নপত্রের প্রতিলিপিটি সংযুক্ত করা হলো।
টাঙ্গাইল: জেএসসি
বা
সমমানের প্রশ্নপত্রের ফাঁসের
তোলপাড়
এখন
পুরো
টাঙ্গাইলে। বৃহস্পতিবার টাঙ্গাইলে বিভিন্ন উপজেলার একাধিক
কেন্দ্রের পরীক্ষার হলগুলো
পরিদর্শনকালে এমনটাই
লক্ষ্য
করা
গেছে।
অধিকাংশ ছাত্রছাত্রীরাই প্রশ্নপত্র হাতে
পাওয়ার
পূর্বে
উত্তরপত্রে লেখা
শুরু
করেছিল।
ছাত্রছাত্রীরা অল্প সময়েই পরীক্ষার কেন্দ্র থেকে পরীক্ষা শেষ করে বেড়িয়ে পড়ে। অধিকাংশ পরীক্ষার্থীরা উল্লাসের সঙ্গে বলে ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্র পুরোটাই মিলে গেছে।
শুক্রবারে অনুষ্ঠিত বাংলা ১ম পত্র পরীক্ষার প্রশ্ন পত্রের লিখিত কপি নিয়ে শিক্ষার্থীরা ফটোকপির দোকানগুলোতে ভিড় জমিয়েছে। আবার অনেকের হাতে দেখা গেছে মূল প্রশ্নপত্রের ফটোকপি।
তাদের ধারণা ইংরেজি ১ম পত্রের মতো বাংলা ১ম পত্রের প্রশ্নপত্রও হুবহু মিলে যাবে। এই আশা নিয়েই পরীক্ষার্থীরা পড়ার টেবিলে বসে না থেকে প্রশ্ন পত্র সংগ্রহের জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছিল। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রশ্নপত্র হাতে পাওয়া এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা হয়। সে ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, পর্যায়ক্রমে পুরো সেটটিই তারা হাতে পাবে। তবে এর জন্য বেশ টাকা গুনতে হয়েছে।
এভাবে প্রশ্নপত্র ফাঁস হতে থাকলে বিপাকে পড়তে হবে মেধাবী শিক্ষার্থীদের। বাঁধাগ্রস্ত হবে সৃজনশীল পদ্ধতিসহ শিক্ষার গুণগত মান।
নিম্ন মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ায় উচ্চ শিক্ষা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছে পরীক্ষার্থীদের অভিভাবকরা। এ ব্যাপারে টাঙ্গাইল জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে গেলে অফিস সময় শেষ হওয়ার কারণে তাকে পাওয়া যায়নি। প্রতিবেদনের সঙ্গে বাংলা ১ম পত্রের হাতে পাওয়া প্রশ্নপত্রের প্রতিলিপিটি সংযুক্ত করা হলো।
ছাত্রছাত্রীরা অল্প সময়েই পরীক্ষার কেন্দ্র থেকে পরীক্ষা শেষ করে বেড়িয়ে পড়ে। অধিকাংশ পরীক্ষার্থীরা উল্লাসের সঙ্গে বলে ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্র পুরোটাই মিলে গেছে।
শুক্রবারে অনুষ্ঠিত বাংলা ১ম পত্র পরীক্ষার প্রশ্ন পত্রের লিখিত কপি নিয়ে শিক্ষার্থীরা ফটোকপির দোকানগুলোতে ভিড় জমিয়েছে। আবার অনেকের হাতে দেখা গেছে মূল প্রশ্নপত্রের ফটোকপি।
তাদের ধারণা ইংরেজি ১ম পত্রের মতো বাংলা ১ম পত্রের প্রশ্নপত্রও হুবহু মিলে যাবে। এই আশা নিয়েই পরীক্ষার্থীরা পড়ার টেবিলে বসে না থেকে প্রশ্ন পত্র সংগ্রহের জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছিল। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রশ্নপত্র হাতে পাওয়া এক শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা হয়। সে ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, পর্যায়ক্রমে পুরো সেটটিই তারা হাতে পাবে। তবে এর জন্য বেশ টাকা গুনতে হয়েছে।
এভাবে প্রশ্নপত্র ফাঁস হতে থাকলে বিপাকে পড়তে হবে মেধাবী শিক্ষার্থীদের। বাঁধাগ্রস্ত হবে সৃজনশীল পদ্ধতিসহ শিক্ষার গুণগত মান।
নিম্ন মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ায় উচ্চ শিক্ষা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছে পরীক্ষার্থীদের অভিভাবকরা। এ ব্যাপারে টাঙ্গাইল জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে গেলে অফিস সময় শেষ হওয়ার কারণে তাকে পাওয়া যায়নি। প্রতিবেদনের সঙ্গে বাংলা ১ম পত্রের হাতে পাওয়া প্রশ্নপত্রের প্রতিলিপিটি সংযুক্ত করা হলো।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন