বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর, ২০১৩

স্বামীতেই তৃপ্তি ২৪ ভাগ নারী



ঢাকা: ইউরোপ, আমেরিকা আফ্রিকার অধিকাংশ দেশসহ এশিয়ার দুএকটি দেশেও অবাধে চলছে যৌনকর্ম এসব দেশের বেশিরভাগ নারী পুরুষ বিয়েবর্হিভূত যৌন অভিজ্ঞতা পেয়ে থাকেন।

বৃহস্পতিবার যুক্তরাজ্যভিত্তিক ডেইলি মেইলের এক জরিপ প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করে বলা হয়েছে, এসব দেশে মহিলারা জীবনে গড়ে জন পুরুষের সয্যাসঙ্গী হয়।
আরেকটি জরিপে দেখা গছে শতকরা ২৪ ভাগ নারী মাত্র একজন পুরুষ অর্থাৎ তার স্বামীর সঙ্গেই যৌনমিলনের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। ডেইলি মেইলের ওই প্রতিবেদনে দেখা গেছে, স্বামীর সঙ্গে সহবাসকেই তারা জীবনের সর্বোচ্চ প্রশান্তি বলে মনে করছেন।

প্রতিবেদনে, ক্রেইগ হাবার্ড জুলিয়া নামের এক দম্পতির কথা উল্লেখ করে বলা হয়েছে জীবনে অন্য কারো সঙ্গে যৌনমিলনের অভিজ্ঞতা তাদের  হয়নি।

জুলিয়া বলছে, তার বয়স যখন ২৪ বছর তখনই তার বিয়ে হয়। তার বিয়ের প্রথম রাতেও সে কুমারী ছিল। এটিই তার জীবনের একটি বড় ধরণের অর্জন বলে তিনি উল্লেখ করেছেন। বিষয়টি তিনি তার পরিবার থেকে শিখেছেন।তিনি আরো বলেন, তার অনেক বান্ধবী আছে যারা বিয়ের পূর্বেই অনেকবার বন্ধুদের সঙ্গে যৌনসম্ভোগে মিলিত হয়েছেন। তাদের অনেকে গর্ভবতীও হয়ে পড়েছিলেন। পরে অবশ্য তাদেরকে গর্ভপাত করতে হয়েছে। এজন্য তারা নিজেকে ব্যক্তি জীবনে অসুখী মনে করছেন।

পশ্চিমা বিশ্বের অনেক দেশে বিয়ের কিছুদিনের মধ্যে ডিভোর্স হতে দেখা যায়। এর প্রধান কারণ তারা একজনের সাথেই সেক্স করতে চায়না।

তবে জুলিয়া বলছেন, আমার ২৪ বছর বয়সে বিয়ে হয়েছে। এখন আমার বয়স ৩৭। এখনো আমি আমার স্বামী হাবার্ডের সাথেই বসবাস করছি। এটি আমার বিবাহ জীবনের একটি আশীর্বাদ।

যদিও উঠতি বয়সে প্রত্যেকের ভিতর যৌন বিষয়টি একটু বেশি করেই নাড়া দেয়। তবে যেকোন ভাবেই হোক এটি নিয়ন্ত্রণ করে থাকাটাই প্রত্যেকের জীবনে জন্য একটি আশীর্বাদ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন